Holy Imams: Hadees: 6 / ইমাম পাকগণঃ হাদীস ৬
The Holy Prophet (pbuh) did not lift up his head from prostration in prayer, until the two Holy Imams (AS) did not willingly dismount from his (pbuh) back.
عن عبدالله بن شداد عن أبيه قال: خرج علينا رسول الله صلى الله عليه و آله فى إحدى صلاتى العشاء و هو حامل حسنا أو حسينا فتقدم رسول الله صلى الله عليه و آله و سلم فوضعه ثم كبر للصلاة فصلى فسجد بين ظهرانى صلاته سجدة اطلها قال أبى فرفعت رأسى وإذا الصبى على ظهر رسول الله صلى الله عليه و آله و سلم وهو ساجد فرجعت إلى سجودى فلما قضى رسول الله صلى الله عليه و آله و سلم الصلاة قال الناس يا رسول الله صلى الله عليه و آله و سلم إنك سجدت بين ظهرانى صلاتك سجدة اطلتها حتى ظننا أنه قد حدث أمر أو انه يوحى اليك قال كل ذلك لم يكن ولكن ابنى ارتحلنى فكرهت أن اعجله حتى يقضى حاجته
Meaning: Hazrat Abdullah bin Shaddad narrated citing his father : one day the Prophet of Allah (pubh) came to our presence to perform ‘Esha’ prayers. In his arms was either Hazrat Hasan (AS) or Hazrat Husain (AS) (according to the narration of Hazrat Anas bin Malik, both were present). Thereafter, the Prophet of Allah put him/them down on the floor and proceeded forward. Thereafter he gave the ‘tadbir’ (call for start of prayer) and went into a long prostration in the prayer. My father (Shaddad) said that, “ I then lifted up my head, and saw that the grandson was seated on the back of the Prophet of Allah (pubh) and he (pbuh) was in the prostrated position. I then went back to the prostrating position. Afterwards, when the Prophet of Allah (pbuh) completed the prayer, the people submitted to him, ‘Oh, Prophet of Allah (pbuh), you prolonged the prostration in the prayer so long that we thought that a command of Allah (final meeting with Allah ; his death) had come or a revelation was being revealed on you.’ He said, ‘ No such event took place. Rather, my son had climbed upon me. Therefore, I did not think it wise to get up in a hurry (from prostration) without fulfilling his wish.’ ’’
[1. Nasaii : As-Sunan, 6 : 229
2. Ahmed Ibn Hambal : Al-Musnad, 3 : 496
3. Ibn Abi Shaeba Al-Musannad, 6 : 380
4. Tabarani : Al-Mujamul Kabir, 7 : 270
5. Shaibani : Al-Ahad wal Masani, 2 : 188
6. Bayhaki : As-Sunanul Kubra, 2 : 263
7. Hakim : Al-Mustadrak, 3 : 196-197
8. Ibn Musa : Mutasirul Mukhtar, 1 : 102
9. Ibn Hajm : Al-Muhalla, 3 : 90
10. Askalani : Tahjibut Tahjeeb, 2 : 346
11. Abu Iyala : Al-Musnad, 6 : 150
12. Haysami : Majmauj Jawaed, 9 : 181]
*Al Hajj Maulana Muhammad Waliullah Quaderi*
Translated into English by : Syed Mujtaba Quader
দুই ইমাম পাক পিঠ থেকে স্বেচ্ছায় না নামা পর্যন্ত রসুলে পাক (সঃ) নামাযের সাজদা থেকে মাথা তুলতেন না
عن عبدالله بن شداد عن أبيه قال: خرج علينا رسول الله صلى الله عليه و آله فى إحدى صلاتى العشاء و هو حامل حسنا أو حسينا فتقدم رسول الله صلى الله عليه و آله و سلم فوضعه ثم كبر للصلاة فصلى فسجد بين ظهرانى صلاته سجدة اطلها قال أبى فرفعت رأسى وإذا الصبى على ظهر رسول الله صلى الله عليه و آله و سلم وهو ساجد فرجعت إلى سجودى فلما قضى رسول الله صلى الله عليه و آله و سلم الصلاة قال الناس يا رسول الله صلى الله عليه و آله و سلم إنك سجدت بين ظهرانى صلاتك سجدة اطلتها حتى ظننا أنه قد حدث أمر أو انه يوحى اليك قال كل ذلك لم يكن ولكن ابنى ارتحلنى فكرهت أن اعجله حتى يقضى حاجت
অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ বিন শাদ্দাদ তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেন, একদিন রসুলুল্লাহ্ (সঃ) ইশার নামায আদা করার জন্য আমাদের নিকট উপস্থিত হলেন। তাঁর কোলে হযরত হাসান (আঃ) অথবা হযরত হুসায়্ন (আঃ) ছিলেন। (হযরত আনাস বিন মালিকের বর্ণনায় দুজনেই ছিলেন)। অতঃপর রসুলুল্লাহ্ (সঃ) তাঁকে/ তাঁদেরকে মেঝেতে বসিয়ে রেখে অগ্রবর্তী হলেন। তারপর নামাযের জন্য তকবীর দিলেন এবং নামাযে লম্বা সাজদা করলেন। আমার আব্বা (শাদ্দাদ) বলেন যে, তখন আমি নিজের মাথা উঠালাম এবং যখন দেখলাম যে শাহযাদা রসুলুল্লাহ্ (সঃ) এঁর পিঠের উপর চড়ে বসে আছেন আর তিনি (সঃ) সাজদারত অবস্থায় আছেন; তখন আমি পুনরায় নিজের সাজদায় চলে গেলাম। অতঃপর যখন রসুলুল্লাহ্ (সঃ) নামায সমাপ্ত করলেন, লোকেরা আরয করলো, “ইয়া রসুলাল্লাহ্ (সঃ) আপনি নমাযে সাজদা এত দীর্ঘ করেছেন যে, আমাদের মনে হলো আল্লাহ্-র কোনো নির্দেশ (বেসালে হক) এসে গেছে অথবা আপনার উপর ওহী নাযিল হচ্ছে।” তিনি (সঃ) বললেন, “এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বরং আমার উপর আমার পুত্র চড়ে বসেছিলেন। সুতরাং তাঁর ইচ্ছে পুরণের আগে তাড়াহুড়ো করে (সাজদা থেকে) ওঠা আমি ভালো মনে করিনি।”
[ ১। নাসাঈ : আস-সুনান, ৬ : ২২৯
২। আহমাদ ইবনে হাম্বল : আল-মুসনাদ, ৩ : ৪৯৬
৩। ইবনে আবী শায়বা : আল-মুসান্নাফ, ৬ : ৩৮০
৪। তাবারাণী : আল-মু’জামুল কবীর, ৭ : ২৭০
৫। শায়বানী : আল-আহাদ ওয়াল মাসানী, ২ : ১৮৮
৬। বায়হাকী : আস সুনানুল কুবরা, ২ : ২৬৩
৭। হাকিম : আল-মুস্তাদরাক, ৩ : ১৯৬-১৯৭
৮। ইবনে মুসা : মু’তাসিরুল মুখতার, ১ : ১০২
৯। ইবনে হাযম : আল-মুহাল্লা, ৩ : ৯০
১০। আসকালানী : তাহযীবুত তাহযীব, ২ : ৩৪৬
১১। আবু ইয়ালা : আল-মুসনাদ, ৬ : ১৫০
১২। হায়সামী : মাজমাউয যাওয়ায়েদ, ৯ : ১৮১]
*আলহাজ্জ মওলানা মুহাম্মাদ ওয়ালীউল্লাহ্ কাদেরী*