Takbir e Tashriq / তকবীর এ তশরীক
Takbir e Tashriq
What is performed/discharged from the Fajr time of 9th Zilhajj to the Asar time of 13th Zilhajj in congregation : it is ‘wajib’ (expedient/obligatory) to utter it loudly once, and better to utter it three times. This is known as ‘Takbir e Tashriq’. And that is :
اَللهُ اَكْبَرْ اَللهُ اَكْبَرْ لَا اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَاللهُ اَكْبَرْ اَللهُ اَكْبَرْ وَللهِ الْـحَمْدُ
Pronunciation : “Allahu Akbar Allahu Akbar La Ilaha Illalahu Wallahu Akbar Allahu Akbar Walillahil Hamd.”
(Tanvirul Absar, Bahare Shariat, Kanoone Shariat, and others)
It is obligatory to say the ‘Takbir e Tashriq’ right after turning sides for salam after prayer. If a person comes out of the mosque, and breaks the ablution willingly, or says something although by mistake, then the ‘Takbir’ is left out for him; and if the ablution is broken unwillingly then the ‘Takbir’ should be said. (Durre Mukhtar, Raddul Muhtar, Bahare Shariat, Kanoon e Shariat)
It is an obligation on the resident to say the ‘Takbir e Tashriq’, but not on the traveler or on a woman. However, if the traveler or the woman follows the resident (in prayer), then it is also an obligation on them, but the woman will say it in a low voice. (Durre Mukhtar, Bahare Shariat and Kanoone Shariat)
If the resident follows the traveler (in prayer), then it is obligatory on the resident but it is not obligatory on the Imam (traveler). (Durre Mukhtar, Raddul Muhtar, Bahare Shariat and Kanoone Shariat)
‘Takbir e Tashriq’ is not an obligation after ‘nafal’ (supplementary), ‘sunnat’, ‘witr’ prayers. It is an obligation after Jumah (Friday) prayer, and it must also be said after Eid prayer. (Dunne Mukhtar, Bahare Shariat and Kanoone Shariat)
For the individual performer of prayer, ‘Takbir e Tashriq’ is not an obligation. (Jawhera Nayara, Bahare Shaiat and Kanoone Shariat) but according to the ‘Sahebaen’ (the two eminent students of Imam Hanifa ; Imam Muhammad and Imam Abu Yusuf, who were also the Imams of ‘Fiqqe Hanifi’ (Hanafi Islamic Jurisprudence)) saying the ‘Takbir’ is also obligatory on them. (Bahare Shariat).
✍️ Al-hajj Maulana Muhammad Waliullah Quaderi
Translated into English by : Syed Mujtaba Quader
তকবীর এ তশরীক
৯ই যিলহাজ্জের ফজর থেকে ১৩ই যিলহাজ্জের আসর পর্যন্ত প্রত্যেক ফরয নামাযের পর যা জামাআত সহকারে আদায় করা হয়, একবার উচ্চস্বরে তকবীর বলা ওয়াজিব এবং তিনবার বলা আফযাল, একে তকবীর এ তশরীক বলা হয়। আর তা হল:-
اَللهُ اَكْبَرْ اَللهُ اَكْبَرْ لَا اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَاللهُ اَكْبَرْ اَللهُ اَكْبَرْ وَللهِ الْـحَمْدُ
উচ্চারণ:- “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা-ইলাহা ইল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।”
(তানবীরুল আবসার, বাহারে শরীয়ত, কানুনে শরীয়ত ও অন্যান্য)।
তকবীরে তশরীক সালাম ফিরানোর সঙ্গে সঙ্গে তৎক্ষণাত বলা ওয়াজিব। যদি মসজিদের বাইরে চলে আসে, ইচ্ছাকৃত অযু ভঙ্গ করলো, বা কথা বললো, যদিও ভূলবশতঃ হয় তাহলে তকবীর বাদ পড়ে গেল, আর যদি বিনা ইচ্ছায় অযু ভঙ্গ হয় তখন তকবীর বলে নিতে হবে। (দুররে মুখতার, রদ্দুল মুহতার, বাহারে শরীয়ত কানুনে শরীয়ত)
মুকীমের উপর তকবীরে তশরীক ওয়াজিব, মুসাফির ও মহিলার উপর ওয়াজিব নয়। কিন্তু মুসাফির কিম্বা মহিলা যদি মুকীমের ইকতেদা করে তাহলে সেই মুসাফির ও মহিলার উপরেও তকবীর ওয়াজিব কিন্তু মহিলা নিম্ন স্বরে বলবে। (দুররে মুখতার, বাহারে শরীয়ত ও কানুনে শরীয়ত)
মুকীম যদি মুসাফিরের পিছনে ইকতেদা করে তখন মুকীমের উপর ওয়াজিব কিন্তু ইমামের (মুসাফফিরের) উপর ওয়াজিব নয়। (দুররে মুখতার, রদ্দুল মুহতার, বাহারে শরীয়ত ও কানুনে শরীয়ত)
নফল, সুন্নত, বিতরের পর তকবীরে তশরীক ওয়াজিব নয়। জুমআর পর তকবীরে তশরীক ওয়াজিব, ঈদের নামাযের পরেও তকবীরে তশরীক পাঠ করে নিতে হবে। (দুররে মুখতার, বাহারে শরীয়ত ও কানুনে শরীয়ত)
একাকী নামায আদায়কারীর উপর তকবীরে তশরীক ওয়াজিব নয়। (জাওহেরা নায়ারা, বাহারে শরীয়ত ও কানুনে শরীয়ত), কিন্তু সাহেবাঈনের (ইমাম আবু হানিফার বিশিষ্ট দুই ছাত্র ; ইমাম মুহাম্মাদ ও ইমাম আবু ইউসুফ, যাঁরা ফিকহে হানিফীর ইমামও ছিলেন) মতে একাকী নামায আদায়কারীর উপরেও তকবীর বলা ওয়াজিব। (বাহারে শরীয়ত)
✍️ আলহাজ্জ মওলানা মুহাম্মাদ ওয়ালীউল্লাহ্ কাদেরী