The Special Fasts of the Month of Zilhajj / যিলহাজ্জ মাসের বিশেষ বিশেষ রোযা সমূহ
بسم الله الرحمن الرحيم
1. *The fast on the Day of Arafat (9th Zilhajj)* : Huzur Ghause Pak (AS) in his most valuable book, ‘Guniatut Talebeen’ has narrated that :
Meaning : Abdur Rahman bin Zayed bin Aslam, narrated, ascribing his father, saying, that the Holy Prophet (pbuh) has said, “ The person who fasts on the day of Arafat, Allah Pak forgives him his sins for one previous, and for one future year.”
[Guniatut Talebeen, Page: 295]
Meaning : Hazrat Qatadah (RA) has narrated ascribing the Holy Prophet (pbuh), saying, “The fast on the day of Arafah becomes the reparation (‘kaffara’) for the fasting person for two years, for one year in the past, and one year in the future.”
[Guniatut Talebeen, Page: 295]
2. *The fast on ‘Eid e Ghadir’* : The single fast on the day of ‘Eid e Ghadir’, that is on 18th Zilhajj, amounts to the same reward of fasting for 60 months.
Meaning : It is narrated by Hazrat Abu Huraira that the Holy Prophet (pbuh) said, “For the person who fasts on the day of 18th Zilhajj, the reward of 60 months of fasting shall be written for him, and it is on that day that the event of Ghadir e Khum took place, and the Holy Prophet (pbuh) took the hands of Hazrat Ali (AS) and thereafter asked the multitude, ‘ Am I not the ‘wali’ (master, guide) of all the faithful ?’ All replied, ‘Yes, indeed, Oh, Holy Prophet (pbuh).’ Then the Holy Prophet (pbuh) said, ‘To whomsoever that I am the Master, Ali is his master.’ Then, Hazrat Umer ibn Khattab said, ‘Oh, the son of Abu Taleb, congratulations and felicitations to you for such blessings and high station ; you have become my master, and that of every faithful male and female.’ Thereafter, Allah, Most High revealed the Ayat, ‘Al yaoma akmaltu lakum deenakum …….’ (Today, I have completed your religion for you and fulfilled my blessings on you). ”
*Al-hajj Maulana Muhammad Waliullah Quaderi*
Translated into English by : Syed Mujtaba Quader
[1. Siyuti : Ad Durrul Mansur, 2 : 259
2. Imam Razi : At Tafsirul Kabir, 11: 139
3. Ibn Kasir : Al Bedaya Wan Nehaya, 5: 464
4. Khatibe Baghdadi : Tarikhe Baghdad, 8: 290
5. Tabarani : Al Mujamul Aosat, 3: 324
6: Ibne Asakir : Tarikhe Dimashq Al Kabir, 45: 176-177]
بسم الله الرحمن الرحيم
১। *আরাফার দিনের রোযা (৯ই যিলহাজ্জ) :-* হুযুর গওসে পাক (আঃ) তাঁর রচিত মহামূল্যবান গ্রন্থ ‘গুনিয়াতুত তালিবীন’ এর মধ্যে রেওয়ায়েত করেছেন যে, –
অর্থ : আব্দুর রহমান বিন্ যায়েদ বিন্ আসলাম, তিনি তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন যে, রসুলুল্লাহ্ (সঃ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি আরাফার দিন রোযা রাখে আল্লাহ্ পাক তার এক বছর আগের ও এক বছর পরের সমস্ত গোনাহ্ ক্ষমা করে দেন।”
[গুনিয়াতুত্ তালিবীন, পৃষ্ঠা – 295 ]
অর্থ : হযরত কাতাদাহ্ (রাঃ) নবী পাক (সঃ) হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন যে, “আরাফার দিনের রোযা রোযাদারের জন্য দুই বছরের কাফফারা হয়ে যায়, এক বছর অতীতের এবং এক বছর ভবিষ্যতের।”
[ গুনিয়াতুত্ তালিবীন, পৃষ্ঠা – 295 ]
২। *ঈদ এ গদীরের রোযা:-* ঈদে গদীরের দিনের অর্থাৎ ১৮ই যিলহাজ্জের একটি রোযা রাখা ৬০ মাস রোযা রাখার সমান সওয়াব
অর্থ : হযরত আবু হোরায়রা হতে বর্ণিত আছে যে,নবী করীম (সঃ) বলেন যে ব্যক্তি ১৮ ই যিলহাজ তারিখ রোযা রাখবে তার জন্য ৬০ মাস রোযা রাখার সওয়াব লেখা হবে এবং ঐ দিনটিতেই গদীরে খুমের ঘটনা ঘটে এবং রসুলুল্লাহ (সঃ) হাযরত আলী (আঃ) এঁর হাত ধরেন অতঃপর উপস্থিত জনতার কাছে প্রশ্ন করেন, “আমি কি সমস্ত মু’মিনের ওয়ালী নই?” সবাই জবাব দিল হ্যাঁ অবশ্যই ইয়া রসুলুল্লাহ (সঃ)। তখন রসুলে পাক(সঃ) বললেন, “আমি যার মওলা আলী তার মওলা। ” তখন হযরত উমর ইবনে খাত্তাব বললেন “ওহে আবু তালিবের শাহযাদা এ হেন ফযীলত ও পদমর্যাদার জন্য আপনাকে মোবারক বাদ ও শুভেচ্ছা, আপনি আমার এবং প্রত্যেক মু’মিন ও মু’মিনার মওলা হয়ে গেলেন। অতঃপর আল্লাহ তায়ালা ‘আল ইয়াওমা আকমালতু লাকুম দীনাকুম… ‘ (আজ তোমাদের জন্য তোমাদের ধর্মকে পরিপূর্ণ করে দিলাম এবং তোমাদের উপর আমার নিয়ামত সম্পূর্ণ করে দিলাম) আয়াতটি নাযিল করেন।
[ ১. সিয়ূতী : আদ দুররুল মনসুর, ২ : ২৫৯
২. ইমাম রাযী : আত তফসীরুল কবীর, ১১ : ১৩৯
৩. ইবনে কাসীর : আল বেদায়া ওয়ান নেহায়া, ৫ : ৪৬৪
৪. খতীবে বাগদাদী : তারীখে বাগদাদ, ৮ : ২৯০
৫. তাবারাণী : আল মু'জামুল আওসাত, ৩ : ৩২৪
৬. ইবনে আসাকির : তারীখে দিমশক আল কবীর, ৪৫ : ১৭৬-১৭৭]
*আলহাজ্জ মওলানা মুহাম্মাদ ওয়ালীউল্লাহ্ কাদেরী*